অবৈধ
ধর্ষণ
বনাম
বৈধ
ধর্ষণ
কি
? বোঝার
আগে দুইটি
মেয়ের
চরিত্র
কল্পনা
করে
নিই
। তাহলে বুঝতে সুবিধা
হবে। প্রথম
চরিত্র
কাকলি(ছদ্ম নাম): জব করে
আসাদগেট
-- যে
কোন
প্রতিষ্ঠানে
( যেহেতু
অনেক মেয়ে
চাকুরী
করে
সেই
হিসাবে ধরে
নিলাম)
।
একা
অনেক
রাত
করে বাড়ি
ফিরতে
হয়
এই
মেয়েদেরকে
।
দ্বিতীয় চরিত্র কাকলি(
ছদ্ম
নাম): কোন
এক
স্কুলের ক্লাস এইটের ছাত্রী।
বয়স
আর
কতই
হবে ??? বেশি হিসাবে ধরে
নিলাম
১৩
বছর
বয়স ।
[চরিত্র
দুটিকে
কাল্পনিক
ভাবে তৈরি
করে
নিলাম
]
এবার চলুন মূল
ঘটনা
দেখিঃ
অবৈধ ধর্ষণঃ জব
করা
কাকলি
একা
একা
বাসায়
ফিরছিলো , পথের ভিতর মাস্টার্স
পড়ুয়া বখাটে
অথবা
ঐ
বয়সী
কোন
পুরুষ
দ্বারা ধর্ষিত
হলো
।
তাকে আহত
অবস্থায়
হাসপাতালে
নেওয়া
হলো
।
পরবর্তী
প্রেক্ষাপটঃ
সাংবাদিক
ভাইদের
দৌড়
শুরু
।
হাসপাতালে
কাকলির
ছবি
উঠছে
ক্লিক
ক্লিক ক্লিক
করে
।
গন
মাধ্যম
গুলি খবরটি ভালোই কভারেজ করছে । নিউজপেপার গুলো ভালোই বিক্রি হচ্ছে । ফুঁসে উঠেছে ঢাকা শহর সহ সারা দেশ চাইলে সারা বিশ্ব । প্রেস ক্লাবের সামনে সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শ্লোগান দিচ্ছে । ধর্ষকদের কালো হাত ভেংগে দাও গুরিয়ে দাও । ফাঁশি দাও । পাথর মারো ধর্ষক মারো । উত্তাল সারা দেশ । আর আমার মতো আমজনতা ঘরে বসে আপসোস করবে । আহারে ফুলের মতো মাইয়াডারে কি অবস্থা করছে হায়েনার দল । শালাগো হাতের কাছে পাইলে কুপায়া মারতাম।
বৈধ ধর্ষণঃ ক্লাস এইটে পড়া মেয়ে কাকলির জন্য কাকলির বাবা একটি মাস্টার্স পাশ পাত্র পেয়েছেন । ছেলে ভালো , সরকারী চাকুরী করে । এমন ছেলে হাতছাড়া করা মানেই বোকামি । তাছাড়া ছেলের চাহিদাও বেশি না । একটা বাইক চাইছে , নগদ পাঁচ লাখ টাকা আর ঘরের জিনিসপত্র । কাকলির আজ গায়ে হলুদঃ কাকলির বয়স আমরা বেশি হিসাবে ধরে নিয়েছিলাম ১৩ বছর । যা বাংলাদের আইন পরিপন্থী বিয়ে । এই বয়সের কোন মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করার নামই
ধর্ষণ । সে বাবা মায়ের ইচ্ছাতেই হোক কিংবা অন্য কোন পন্থায় হোক ??? অন্তত বাংলাদেশের আইন তাই বলে । কাকলি নামের ১৫ বছরের একটি কিশোরীকে বৈধ ভাবে ধর্ষণ করার প্রস্তুতি চলছে । বলির পাঁঠাকে যেমন /কুরবানির গরুকে যেমন সাজানো হয় ঠিক সেই ভাবে চূড়ান্ত ভাবে প্রস্তুত করা হচ্ছে । ওদিকে মাস্টার্স পাশ ঐ বুড়ো হাবড়া দেশের এতো মাইয়া রেখে এই ১৩ বছরের কচি কিশোরীকে কি ভাবে ধর্ষণ করবে তার প্র্যাকটিস ম্যাচ স্বপ্নে দেখছে । দেখতে দেখতে বিয়ের দিন ঘনিয়ে এলো । সকাল থেকেই তোর জোর । ১৩ বছর বয়সী এই মেয়েকে যে মঞ্চে ধর্ষণ করা হবে বৈধ ভাবে সেই মঞ্চ নামক খাট ফুলে ফুলে সাজানো হচ্ছে । গত কয়েকদিন এই ধর্ষণ উপলক্ষে লাইটিং হয়েছে । পোলাপান আতশবাজি পটকা ফুটিয়ে উল্লাস করছে । সাইজে একটু বড়রা সাউন্দ বক্সে গান বাজিয়ে পরিবেশ ভারি করার চেষ্টা করছে । বাবর্চি রান্না করতে করতে ক্লান্ত । অরে কি হবে রে ?????? কেন বে ১৩ বছরের মেয়েকে বৈধ ভাবে ধর্ষণ করা হবে । সেই ধর্ষণ অনুষ্ঠানে মানুষ জন আসবে তাদেরকে ভুঁড়ি ভোজ করাতে হবে । বিয়ের দিন আমার মত পাবলিক ঐ যে যারা আগের
কাকলিকে ধর্ষণ করার সময় বিশাল গলাবাজি করেছিলাম তারাই আসবো এই বৈধ ধর্ষণ অনুষ্ঠান খেতে । কবজি ডুবিয়ে খাবো । চপড় চপড় করে , ফুল হাতা শার্ট গুটিয়ে , কোমরের বেল্ট ঢিল করে রোস্ট রেজালা খাবো । আহাহা রে কি মজা রে !!! তয় রোস্টটা একটু বেশি ভাজা হয়ে গেছে । খাওয়া শেষে দই দিয়ে বাকি টুকু চেটে পুচে সাবড়ে দেব । খেয়ে নেই খেয়ে নেই আবার কবে খাবো এমন ধর্ষণ অনুষ্ঠানের খাওন । রাত হবে কনে যাবে বুড়া হাবড়া পাত্রের কাছে ।। ব্যস সব শেষ । আগের কাকলি তাও চিৎকার করে বলতে পেরেছিলো । ওগো তোমরা কে কোথায় আছো আমাকে বাঁচাও , আমার ইজ্জত লুঠে নিলো । বাঁচাও আমাকে । কিন্তু এই বৈধ ধর্ষণের মঞ্চে থেকে এই ১৩ বছরের বালিকা কি চিৎকার করতে পারবে ??????????? পারবে কি বলতে কে কোথায় আছো আমাকে বাঁচাও ?????? কে বাঁচাবে তাকে ??????? কর্পোরেট সমাজ তুমি তোমার ইচ্ছা মতো এই নারীকে ব্যবহার কেন করো ???? তোমার মুখে ঘৃণা করে আজ এক দলা থু দেই থু থু থু । শুধু
এতো টুকুই আমার ক্ষমতা । আর ঐ মাস্টার্স পাস চাকুরী জীবী পুরুষ তোর কি রুচি বোধ নেই রে কুলাঙ্গার ???????
এতো ছোট মেয়েকে বিয়ে করতে মন চায় ???????????
গুলি খবরটি ভালোই কভারেজ করছে । নিউজপেপার গুলো ভালোই বিক্রি হচ্ছে । ফুঁসে উঠেছে ঢাকা শহর সহ সারা দেশ চাইলে সারা বিশ্ব । প্রেস ক্লাবের সামনে সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শ্লোগান দিচ্ছে । ধর্ষকদের কালো হাত ভেংগে দাও গুরিয়ে দাও । ফাঁশি দাও । পাথর মারো ধর্ষক মারো । উত্তাল সারা দেশ । আর আমার মতো আমজনতা ঘরে বসে আপসোস করবে । আহারে ফুলের মতো মাইয়াডারে কি অবস্থা করছে হায়েনার দল । শালাগো হাতের কাছে পাইলে কুপায়া মারতাম।
বৈধ ধর্ষণঃ ক্লাস এইটে পড়া মেয়ে কাকলির জন্য কাকলির বাবা একটি মাস্টার্স পাশ পাত্র পেয়েছেন । ছেলে ভালো , সরকারী চাকুরী করে । এমন ছেলে হাতছাড়া করা মানেই বোকামি । তাছাড়া ছেলের চাহিদাও বেশি না । একটা বাইক চাইছে , নগদ পাঁচ লাখ টাকা আর ঘরের জিনিসপত্র । কাকলির আজ গায়ে হলুদঃ কাকলির বয়স আমরা বেশি হিসাবে ধরে নিয়েছিলাম ১৩ বছর । যা বাংলাদের আইন পরিপন্থী বিয়ে । এই বয়সের কোন মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করার নামই
ধর্ষণ । সে বাবা মায়ের ইচ্ছাতেই হোক কিংবা অন্য কোন পন্থায় হোক ??? অন্তত বাংলাদেশের আইন তাই বলে । কাকলি নামের ১৫ বছরের একটি কিশোরীকে বৈধ ভাবে ধর্ষণ করার প্রস্তুতি চলছে । বলির পাঁঠাকে যেমন /কুরবানির গরুকে যেমন সাজানো হয় ঠিক সেই ভাবে চূড়ান্ত ভাবে প্রস্তুত করা হচ্ছে । ওদিকে মাস্টার্স পাশ ঐ বুড়ো হাবড়া দেশের এতো মাইয়া রেখে এই ১৩ বছরের কচি কিশোরীকে কি ভাবে ধর্ষণ করবে তার প্র্যাকটিস ম্যাচ স্বপ্নে দেখছে । দেখতে দেখতে বিয়ের দিন ঘনিয়ে এলো । সকাল থেকেই তোর জোর । ১৩ বছর বয়সী এই মেয়েকে যে মঞ্চে ধর্ষণ করা হবে বৈধ ভাবে সেই মঞ্চ নামক খাট ফুলে ফুলে সাজানো হচ্ছে । গত কয়েকদিন এই ধর্ষণ উপলক্ষে লাইটিং হয়েছে । পোলাপান আতশবাজি পটকা ফুটিয়ে উল্লাস করছে । সাইজে একটু বড়রা সাউন্দ বক্সে গান বাজিয়ে পরিবেশ ভারি করার চেষ্টা করছে । বাবর্চি রান্না করতে করতে ক্লান্ত । অরে কি হবে রে ?????? কেন বে ১৩ বছরের মেয়েকে বৈধ ভাবে ধর্ষণ করা হবে । সেই ধর্ষণ অনুষ্ঠানে মানুষ জন আসবে তাদেরকে ভুঁড়ি ভোজ করাতে হবে । বিয়ের দিন আমার মত পাবলিক ঐ যে যারা আগের
কাকলিকে ধর্ষণ করার সময় বিশাল গলাবাজি করেছিলাম তারাই আসবো এই বৈধ ধর্ষণ অনুষ্ঠান খেতে । কবজি ডুবিয়ে খাবো । চপড় চপড় করে , ফুল হাতা শার্ট গুটিয়ে , কোমরের বেল্ট ঢিল করে রোস্ট রেজালা খাবো । আহাহা রে কি মজা রে !!! তয় রোস্টটা একটু বেশি ভাজা হয়ে গেছে । খাওয়া শেষে দই দিয়ে বাকি টুকু চেটে পুচে সাবড়ে দেব । খেয়ে নেই খেয়ে নেই আবার কবে খাবো এমন ধর্ষণ অনুষ্ঠানের খাওন । রাত হবে কনে যাবে বুড়া হাবড়া পাত্রের কাছে ।। ব্যস সব শেষ । আগের কাকলি তাও চিৎকার করে বলতে পেরেছিলো । ওগো তোমরা কে কোথায় আছো আমাকে বাঁচাও , আমার ইজ্জত লুঠে নিলো । বাঁচাও আমাকে । কিন্তু এই বৈধ ধর্ষণের মঞ্চে থেকে এই ১৩ বছরের বালিকা কি চিৎকার করতে পারবে ??????????? পারবে কি বলতে কে কোথায় আছো আমাকে বাঁচাও ?????? কে বাঁচাবে তাকে ??????? কর্পোরেট সমাজ তুমি তোমার ইচ্ছা মতো এই নারীকে ব্যবহার কেন করো ???? তোমার মুখে ঘৃণা করে আজ এক দলা থু দেই থু থু থু । শুধু
এতো টুকুই আমার ক্ষমতা । আর ঐ মাস্টার্স পাস চাকুরী জীবী পুরুষ তোর কি রুচি বোধ নেই রে কুলাঙ্গার ???????
এতো ছোট মেয়েকে বিয়ে করতে মন চায় ???????????
hmm....
উত্তরমুছুনঠিক বলেছেন ভাই।
উত্তরমুছুনVai ajkal je 12-15 bosorer meyera nijerai prem er name room dating kore nijei nijer ijjot oi boyosher bura habrar hate tule dichse shetake ki bolben? othoba oi meyetie jodi prem kore bap make chap diye othoba paliye giye bie kore fele shetakeo ki bolben Shob dosh oi "Mastars pass bura habra" er?
উত্তরমুছুনVai ajkal je 12-15 bosorer meyera nijerai prem er name room dating kore nijei nijer ijjot oi boyosher bura habrar hate tule dichse shetake ki bolben? othoba oi meyetie jodi prem kore bap make chap diye othoba paliye giye bie kore fele shetakeo ki bolben Shob dosh oi "Mastars pass bura habra" er?
উত্তরমুছুন