হয়তো প্রতিদিন হয় না; কিন্তু প্রায়ই অফিসে দেরি হয়। এ সমস্যা দূর করা একান্ত প্রয়োজন। আসুন, সমস্যাটির একটু গভীরে যাই।
সময়নিষ্ঠ না হলে যেসব ক্ষতি নিশ্চিত
* অফিসে দেরি করে আসার ফলে বসের কাছে নিজের অবস্থান ছোট হয়ে যায়।
* বিষয়টি অন্যদেরও নজরে আসে। ফলে সবার কাছেই ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
* সারা দিন অনেক খাটুনি করে আপনি নিজের যে অবস্থানকে উজ্জ্বল করেন, অফিসে দেরি করে আসায় তা ম্লান হয়ে যায়।
* আপনার অধস্তনদের সময়ানুবর্তিতা নিয়ে কোনো কথা বলার মুখ থাকে না।
* সর্বোপরি আপনার উন্নতির পথে একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই সামান্য ব্যাপারটি, যা আপনি একটু সচেতন হলেই এড়াতে পারেন।
আপনি কেন অফিসে দেরি করেন? কারণগুলো হতে পারে -
* আপনি মানসিকভাবে সময়নিষ্ঠ হওয়ার জন্য প্রস্তুত নন।
* আপনার সময়ের হিসাব ঠিক নয়।
* সময়নিষ্ঠ না হওয়ার ফলে আপনার যে ক্ষতি হতে পারে সে ব্যাপারে আপনার কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই।
* আত্মসম্মানবোধ বা ভাবমূর্তি সম্পর্কে আপনি সচেতন নন।
* আপনি দেরি করে অফিসে গেলে আপনাকে কঠিন শাস্তি পেতে হয় না।
আপনার জন্য ১০টি পরামর্শ
১. প্রতিদিন অফিসে দেরি হওয়া একটি মানসিক সমস্যাজনিত বিষয়। এর একমাত্র প্রতিকার মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা, যাতে যেসব কারণে অফিসে দেরি হতে পারে সেসব কারণ থেকে নিজেকে সব সময় সতর্ক রাখা যায়।
২. মানসিক প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নিজে নিজে ভাবুন, নিজেকে সময় দিন এবং বোঝান_প্রতিদিন অফিসে দেরি হওয়া আপনার ক্যারিয়ারে কতটা ভয়াবহ দুর্যোগ বয়ে আনতে পারে।
৩. যেসব কারণে অফিসে দেরি হয় তার একটি তালিকা তৈরি করুন। দেখুন, কোন কারণটি সবচেয়ে বেশি আছে, তারপর কোনটি, তারপর কোনটি। এভাবে শক্তিশালী কারণগুলো আর দুর্বল কারণগুলো চিহ্নিত করুন। সে অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বন করুন।
৪. বাসার কোনো প্রিয়জনের সঙ্গে আপনার এ সমস্যা নিয়ে আলোচনা করুন এবং প্রয়োজনে তার সাহায্য নিন।
৫. প্রতিদিন যে সময় বাসা থেকে বের হন আগামী এক সপ্তাহ তার চেয়ে আধঘণ্টা আগে বের হোন।
৬. প্রতিদিন যে সময় ঘুম থেকে ওঠেন তার চেয়ে আধঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠুন।
৭. প্রতিদিন যখন ঘুমাতে যান তার চেয়ে আধঘণ্টা আগে ঘুমাতে যান। এভাবে এক সপ্তাহ, প্রতিদিন আধঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠা ও আধঘণ্টা আগে বাসা থেকে অফিসের উদ্দেশে বের হয়ে যান।
৮. গড়িমসি করা ত্যাগ করুন। গড়িমসিতে আপনার অজান্তেই অনেক সময় পার হয়ে যায়। মানসিক প্রস্তুতি আপনাকে এ সমস্যা দূর করতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করবে।
৯. সময় মেনে চলতে পারা একটা অভ্যাস মাত্র। চর্চায় এ অভ্যাস গড়ে ওঠে। সুতরাং কোনোমতে কিছুদিন চর্চা করুন, যাতে অভ্যাস হয়ে যায়।
১০ .কাজের দিনগুলোতে সকালে শেভ না করে প্রয়োজনে রাতেই শেভ করে রাখুন কিংবা সকালে গোসল না করে রাতে করে রাখুন। সকালে কাপড় ইস্ত্রি না করে রাতে করুন। সকালে কী দিয়ে নাশতা করবেন সেটা রাতেই ঠিক করে রাখুন। প্রতিদিন অফিসে রওনা হওয়ার সময় মেনে চলতে প্রয়োজনে সকালের নাশতা ছাড়াই অফিসে রওনা হোন। অর্থাৎ কোনোমতেই অফিসে রওনা হওয়ার সময় ভঙ্গ করা চলবে না। এর জন্য যা যা করা দরকার সব করতে হবে। মনে রাখবেন, অফিসে পৌঁছাতে যতটা সময় লাগে, তার চেয়ে অন্তত আধঘণ্টা আগে বাসা থেকে বের হবেন।
সময়নিষ্ঠ না হলে যেসব ক্ষতি নিশ্চিত
* অফিসে দেরি করে আসার ফলে বসের কাছে নিজের অবস্থান ছোট হয়ে যায়।
* বিষয়টি অন্যদেরও নজরে আসে। ফলে সবার কাছেই ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
* সারা দিন অনেক খাটুনি করে আপনি নিজের যে অবস্থানকে উজ্জ্বল করেন, অফিসে দেরি করে আসায় তা ম্লান হয়ে যায়।
* আপনার অধস্তনদের সময়ানুবর্তিতা নিয়ে কোনো কথা বলার মুখ থাকে না।
* সর্বোপরি আপনার উন্নতির পথে একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই সামান্য ব্যাপারটি, যা আপনি একটু সচেতন হলেই এড়াতে পারেন।
আপনি কেন অফিসে দেরি করেন? কারণগুলো হতে পারে -
* আপনি মানসিকভাবে সময়নিষ্ঠ হওয়ার জন্য প্রস্তুত নন।
* আপনার সময়ের হিসাব ঠিক নয়।
* সময়নিষ্ঠ না হওয়ার ফলে আপনার যে ক্ষতি হতে পারে সে ব্যাপারে আপনার কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই।
* আত্মসম্মানবোধ বা ভাবমূর্তি সম্পর্কে আপনি সচেতন নন।
* আপনি দেরি করে অফিসে গেলে আপনাকে কঠিন শাস্তি পেতে হয় না।
আপনার জন্য ১০টি পরামর্শ
১. প্রতিদিন অফিসে দেরি হওয়া একটি মানসিক সমস্যাজনিত বিষয়। এর একমাত্র প্রতিকার মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা, যাতে যেসব কারণে অফিসে দেরি হতে পারে সেসব কারণ থেকে নিজেকে সব সময় সতর্ক রাখা যায়।
২. মানসিক প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নিজে নিজে ভাবুন, নিজেকে সময় দিন এবং বোঝান_প্রতিদিন অফিসে দেরি হওয়া আপনার ক্যারিয়ারে কতটা ভয়াবহ দুর্যোগ বয়ে আনতে পারে।
৩. যেসব কারণে অফিসে দেরি হয় তার একটি তালিকা তৈরি করুন। দেখুন, কোন কারণটি সবচেয়ে বেশি আছে, তারপর কোনটি, তারপর কোনটি। এভাবে শক্তিশালী কারণগুলো আর দুর্বল কারণগুলো চিহ্নিত করুন। সে অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বন করুন।
৪. বাসার কোনো প্রিয়জনের সঙ্গে আপনার এ সমস্যা নিয়ে আলোচনা করুন এবং প্রয়োজনে তার সাহায্য নিন।
৫. প্রতিদিন যে সময় বাসা থেকে বের হন আগামী এক সপ্তাহ তার চেয়ে আধঘণ্টা আগে বের হোন।
৬. প্রতিদিন যে সময় ঘুম থেকে ওঠেন তার চেয়ে আধঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠুন।
৭. প্রতিদিন যখন ঘুমাতে যান তার চেয়ে আধঘণ্টা আগে ঘুমাতে যান। এভাবে এক সপ্তাহ, প্রতিদিন আধঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠা ও আধঘণ্টা আগে বাসা থেকে অফিসের উদ্দেশে বের হয়ে যান।
৮. গড়িমসি করা ত্যাগ করুন। গড়িমসিতে আপনার অজান্তেই অনেক সময় পার হয়ে যায়। মানসিক প্রস্তুতি আপনাকে এ সমস্যা দূর করতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করবে।
৯. সময় মেনে চলতে পারা একটা অভ্যাস মাত্র। চর্চায় এ অভ্যাস গড়ে ওঠে। সুতরাং কোনোমতে কিছুদিন চর্চা করুন, যাতে অভ্যাস হয়ে যায়।
১০ .কাজের দিনগুলোতে সকালে শেভ না করে প্রয়োজনে রাতেই শেভ করে রাখুন কিংবা সকালে গোসল না করে রাতে করে রাখুন। সকালে কাপড় ইস্ত্রি না করে রাতে করুন। সকালে কী দিয়ে নাশতা করবেন সেটা রাতেই ঠিক করে রাখুন। প্রতিদিন অফিসে রওনা হওয়ার সময় মেনে চলতে প্রয়োজনে সকালের নাশতা ছাড়াই অফিসে রওনা হোন। অর্থাৎ কোনোমতেই অফিসে রওনা হওয়ার সময় ভঙ্গ করা চলবে না। এর জন্য যা যা করা দরকার সব করতে হবে। মনে রাখবেন, অফিসে পৌঁছাতে যতটা সময় লাগে, তার চেয়ে অন্তত আধঘণ্টা আগে বাসা থেকে বের হবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন