
২০০৮
সালের ৩০ শে জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার নূরজাহানপুর গ্রামের
রফিকুল ইসলামের সাথে বিয়ে হয়, বিয়ের পরই রফিক জানিয়ে দেন পড়ালেখা বন্ধ
করতে হবে হাওয়ার। রফিক হাওয়াকে বাবার বাড়ি রেখে দুবাই গেলে হাওয়ার বাবা
মেয়ের প্রবল আগ্রহের কারণে জামাইকে না জানিয়েই হাওয়াকে ভর্তি করান কলেজে।
অবশেষে হাওয়াকে না জানিয়ে দুবাই থেকে ফিরে গত ৪ ই ডিসেম্বর ননদ নাঈমা
বেগমের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের জিয়া কলোনিস্থ বাসায় ধারালো চাপাতি দিয়ে ডান
হাতের চারটি আঙুল কেটে দিয়ে পড়ালেখায় হাওয়ার প্রবল আগ্রহের ‘পুরস্কার’ দেয়
রফিক।
বিস্তারিত প্রতিবেদনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন