
মুক্তিযুদ্ধে
বীরাঙ্গনার সংখ্যা চার বা মতান্তরে ছয় লক্ষ। পাক বাহিনীর নির্যাতনের ফলে
বীরাঙ্গনা নারীদের গর্ভে জন্ম নেওয়া এই শিশুদেরকে বলা হয় যুদ্ধশিশু।
বেশিরভাগ যুদ্ধশিশুকেই বিজয়ের পর কানাডা, সুইডেন ও নরওয়েতে পুনর্বাসন করা
হয়েছিল। সেই সামাজিক অবস্থান এবং অন্যান্য পারিপার্শ্বীকতা বিবেচনা করে
বঙ্গবন্ধু যুদ্ধশিশুদেরকে বিদেশে পুনর্বাসনের পক্ষে ছিলেন। যুদ্ধশিশুদের
ভবিষ্যত নিয়ে শেখ মুজিবের সঙ্গে দেখা করেছিলেন নীলিমা ইব্রাহিম। জবাব
পেলেন, ‘না আপা। যে সব বাচ্চার বাবার পরিচয় নেই, তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দিন।
মানুষ হিসেবে ওরা স্বসন্মাণেই বড় হোক।’ বাংলাদেশের এই অবস্থার কথা বুঝে
কয়েকটি দেশ সাহায্যের হাত বাড়ায় সেদিন।
বিস্তারিত প্রতিবেদনটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন